,
প্রচ্ছদ | জাতীয় | আন্তর্জাতিক | অর্থনীতি | আমেরিকা | লাইফ স্টাইল | ভিডিও নিউজ | ফিচার | আমেরিকা | বিনোদন | রাজনীতি | খেলাধুলা | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | শিক্ষা

যে চারটি বিষয় অবশ্যই সন্তানকে শেখাবেন

যে চারটি বিষয় অবশ্যই সন্তানকে শেখাবেন

বড় হয়ে সন্তান যখন সামনে দাঁড়িয়ে উচ্চ স্বরে কথা বলে, তখন অনেক মা-বাবাই অবাক হন। মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে তাঁদের। ভাবেন, আমার সন্তান কীভাবে এমন ব্যবহার করছে!

আপনি হয়তো ভুলে গেছেন, যখন সে ছোট ছিল, সাধারণ আদবকেতাগুলো তাকে শেখানো হয়নি। আপনার পরিবারে যদি কোনো শিশু থাকে, তাকে কিছু সাধারণ ভদ্রতা শেখানো জরুরি। ভবিষ্যতে সন্তানের ভালোর কথা ভেবে চারটি বিষয় অবশ্যই তাকে শেখাবেন।
# প্লিজ

অনেকে মনে করেন, কারও কাছ থেকে কোনো কিছু নেওয়ার জন্য বা চাওয়ার জন্য ‘প্লিজ’ বলতে হয়। বিষয়টি ঠিক তেমন নয়। প্লিজ না বলেও আপনি হয়তো কিছু নিতে পারেন। তবে তাতে অনেক সময় বিনয় প্রকাশ পায় না। আদবকেতা বিশেষজ্ঞ সাজিদা রেহমান বলেন, শিশুদের শেখাতে হবে কখন,

কোথায় প্লিজ বলতে হবে। বলার সময় গলার স্বর কেমন থাকবে, সেটাও শেখাতে হবে। ‘তোমার খেলনাটি আমাকে দাও‍’—এটা যেমন বলা যায়। তেমনি ‘প্লিজ, তোমার খেলনাটি আমাকে দেবে?’ বললে অন্য রকম শোনাবে। তাতে বিনয় প্রকাশ পাবে।
# ধন্যবাদ

কোনো বিষয়ে সৌজন্য প্রকাশ করার সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো ধন্যবাদ বলা। এটা সাধারণ ভদ্রতা। ছোট ছোট বিষয়ে ধন্যবাদ বলানোর অভ্যাস করাতে হবে সন্তানকে। পরিবারের মধ্যে, খেলার সঙ্গীদের মধ্যে শিশুকে শেখাতে হবে কীভাবে অন্যকে ধন্যবাদ বলতে হয়।

# দুঃখিত
দুঃখিত বললেই কেউ ছোট হয়ে যায় না। কেউ কেউ ভাবেন, দুঃখিত বললে অন্যের কাছে ছোট হয়ে গেলাম। তাই মা-বাবা নিজেরাও বলেন না, সন্তানকেও শেখান না। মা-বাবা ভুল কথা বললে, সঠিক আচরণ না করলে সন্তানকেও দুঃখিত বলতে পারেন। সন্তানও শিখবে।

# অনুমতি নেওয়া
খুব কাছের কারও কোনো জিনিস না বলে নেওয়া ঠিক নয়। আবার কথার মধ্যে উঠে যাবে কি না, এমন অনেক ক্ষেত্রে আমরা অনুমতি নিই না। একদম পাঁচ বছর বয়স থেকে সন্তানকে অনুমতি নেওয়া শেখাতে হবে। শিষ্টাচার শিখলে ব্যক্তিজীবন তো বটেই, পেশাগত জীবনেও খুব কাজে আসবে।

শিশুরা মাকে কিভাবে শনাক্ত করে : শিশুরা জন্মের পর থেকেই অনেক রকম প্রতিক‚লতার মুখোমুখি হয়। এগুলো হতে বেরিয়ে আসারও অনেক ¯^ভাবসিদ্ধ পদ্ধতি আছে। এর শুরুতেই আছে আপনজনকে চিনতে পারা।

প্রতিক‚ল পৃথিবীতে ছোট্ট শিশুর প্রথম ও প্রধান ভরসাস্থল হলো তার মা। সে জন্য সে প্রথমেই যে মানুষটিকে শনাক্ত করতে শিখে সে হলো তার গর্ভধারিণী। অবুঝ শিশুটি কীভাবে তার মাকে শনাক্ত করেÑ এ নিয়ে শিশুর অনুসন্ধান চলছে, অনেকে অনেকে রকম মতামতও দিয়েছেন।
অতিস প্রতি স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞরা মতামত দিয়েছেন যে, মানুষ জন্মগতভাবেই চেহারা চেনার ক্ষমতা অর্জন করে। তারা মস্তিষ্কের একটি বিশেষ এলাকা (ফিউজিকম ফেস এরিয়া এফএফএ) আবিষ্কার করেছেন। এটি সবচেয়ে দ্রুত এবং প্রথমে মায়ের চেহারা ধারণ করে। আর মায়ের আবেগাপ্লুত মুখখানি তাকেও ভেতর থেকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করে।
মায়ের চেহারা তাকে আরও আকৃষ্ট করে কেন না, সে তার জীবনধারণের প্রয়োজনীয় রসদ সরবরাহ পাচ্ছে তার কাছ থেকে। যে কোন কষ্টকর পরিবেশ থেকে তাকে রক্ষা করছে মা। মানুষ বাদে অন্যান্য প্রাণীও একইভাবে তাদের মায়েদের চেহারা চিনতে পারে কি না তা এখনও জানা যায়নি

Chairman & Editor-in-Chief : Shaikh Saokat Ali
Managing Director: Akbar Hossain
Executive Editor: Mehedi Hasan
E-mail : abnanewsusa@gmail.com
Usa Office: 289 West Koach Avenue, Egg harbor City, New Jersey-08215, Bangladesh Office : 60/1. Purana Paltan (2nd Floor), Dhaka-1000, Usa. Phone: +16094649559, Cell:+8801711040113, +8801912-621573
Server mannarged BY PopularServer
Design & Developed BY PopularITLimited